কুতায়বা ইবন সাঈদ(র) তালহা ইবন উবায়দুল্লাহ (রা) থেকে বর্নিত যে, এলোমেলো চুল সহ একজন গ্রাম্য আরব রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এলেন। তারপর বললেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বলুন, আল্লাহ তা'আলা আমার উপর কত সালাত ফরয করেছেন? তিনি বললেন: পাঁচ ওয়াক্ত সালাত; তবে তুমি যদি কিছু নফল আদায় কর তা স্বতন্ত্র কথা। এরপর তিনি বললেন, বলুন, আমার উপর কত সিয়াম আল্লাহ তা'আলা ফরয করেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: রমজান মাসের সাওম; তবে তুমি যদি কিছু নফল সিয়াম আদায় কর তা হল সতন্ত্র কথা। এরপর তিনি বললেন, বলুন, আল্লাহ তা'আলা আমার উপর কি পরিমান যাকাত ফরয করেছেন? রাবী বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে ইসলামের বিধান জানিয়ে দিলেন। এরপর তিনি বললেন ঐ সত্তার কসম, যিনি আপনাকে সত্য সম্মানিত করেছেন, আমি এর মাঝে কিছু বারাব না এবং কমাব ও না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন সে সত্য বলে থাকলে সফলতা লাভ করল কিংবা বলেছেন সে সত্য বলে থাকলে জান্নাত লাভ করল।
আবদান(র) 'আলকামা(র) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, আমি 'আবদুল্লাহ (রা) এর সঙ্গে চলতে ছিলাম, তখন তিনি বললেন, আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে ছিলাম, তিনি বললেন; মে ব্যক্তির সামর্থ্য আছে, সে যেন বিবাহ করে নেয়। কেননা বিবাহ চোখকে অবনত রাখে এবং লজ্জাস্থানকে সংরক্ষণ করে। আর যার সামর্থ্য নেই, সে যেন সাওম পালন করে। সাওম তার প্রবৃত্তিকে দমন করে।
মুসাদ্দাস (র) আবু বাকরা্ (রা) বর্নিত মে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন দুটি জিনিস কম হয় না। তা'হল ঈদের দু'মাস- রমজান মাস ও যুলহজ্জের মাস। আবু আব্দুল্লাহ (র) বলেছেন, আহমাদ ইবন হাম্বল (র) বলেন, রমজান ঘাটতি হলে যুল হজ্জ পূর্ণ হবে,আর যুল হজ্জ ঘাটতি হলে রমজান পূর্ণ হবে। আবুল হাসান (র) বলেন, ইসহাক ইবন রাহওয়াই (র) বলেন ফযীলতের দিক থেকে এ দুই মাসে কোন ঘাটতি নেই, মাস ঊনত্রিশ দিনে হোক বা ত্রিশ দিনে হোক।
সিয়ামুল বীয ১৩,১৪,১৫ তারিখ এর সাওম।
আবু মা'মার(র) আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, আমার বন্ধু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে তিনটি বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছেন, প্রতি মাসে তিন দিন করে সাওম পালন করা এবং দুরাক'আত সালাতুয-যুহর এবং ঘুমানোর পূর্বে বিতর সালাত আদায় করা।
বুখারী হাদীস, সাওম অধ্যায় তৃতীয় খন্ড- ইফা।
বেশ কিছুদিন বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার রোজা রাখতাম কিছু সমস্যার কারণে এখন তা আমার রাখার তৌফিক হচ্ছে না কুরবানীর ঈদেও তাই- আল্লাহ সহায় ।
আবদান(র) 'আলকামা(র) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, আমি 'আবদুল্লাহ (রা) এর সঙ্গে চলতে ছিলাম, তখন তিনি বললেন, আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে ছিলাম, তিনি বললেন; মে ব্যক্তির সামর্থ্য আছে, সে যেন বিবাহ করে নেয়। কেননা বিবাহ চোখকে অবনত রাখে এবং লজ্জাস্থানকে সংরক্ষণ করে। আর যার সামর্থ্য নেই, সে যেন সাওম পালন করে। সাওম তার প্রবৃত্তিকে দমন করে।
মুসাদ্দাস (র) আবু বাকরা্ (রা) বর্নিত মে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন দুটি জিনিস কম হয় না। তা'হল ঈদের দু'মাস- রমজান মাস ও যুলহজ্জের মাস। আবু আব্দুল্লাহ (র) বলেছেন, আহমাদ ইবন হাম্বল (র) বলেন, রমজান ঘাটতি হলে যুল হজ্জ পূর্ণ হবে,আর যুল হজ্জ ঘাটতি হলে রমজান পূর্ণ হবে। আবুল হাসান (র) বলেন, ইসহাক ইবন রাহওয়াই (র) বলেন ফযীলতের দিক থেকে এ দুই মাসে কোন ঘাটতি নেই, মাস ঊনত্রিশ দিনে হোক বা ত্রিশ দিনে হোক।
সিয়ামুল বীয ১৩,১৪,১৫ তারিখ এর সাওম।
আবু মা'মার(র) আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, আমার বন্ধু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে তিনটি বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছেন, প্রতি মাসে তিন দিন করে সাওম পালন করা এবং দুরাক'আত সালাতুয-যুহর এবং ঘুমানোর পূর্বে বিতর সালাত আদায় করা।
বুখারী হাদীস, সাওম অধ্যায় তৃতীয় খন্ড- ইফা।
বেশ কিছুদিন বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার রোজা রাখতাম কিছু সমস্যার কারণে এখন তা আমার রাখার তৌফিক হচ্ছে না কুরবানীর ঈদেও তাই- আল্লাহ সহায় ।