আবদান (র) ও বিশর ইবন্ মুহাম্মদ (র) ইবন্ আব্বাস (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ দাতা। রমযানে তিনি আরও বেশি দানশীল হতেন, যখন জিবরাঈল (আ)
তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করতেন। আর রমযানের প্রতি রাতেই জিবরাঈল (আ) তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করতেন এবং তাঁরা পরস্পর কুরআন তিলাওয়াত করে শোনাতেন। নিশ্চয়ই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রহমতের বাতাস থেকেও অধিক দানশীল ছিলেন।
বুখারী হাদীস, কিতাবুল ওহী'অধ্যায়, প্রথম খণ্ড।
আবুল ইয়ামান(র) আবূ হুরায়রা(রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সওয়াবের আশায় লাইলাতুল কাদর- এ ইবাদতে রাত্রি জাগরণ করবে, তার অতীতের গুণাহ মাফ করে দেওয়া হবে।
বুখারী হাদীস, ঈমান অধ্যায়, প্রথম খন্ড-ইফা।
দরুদ পাঠ-
আরবী উচ্চারণ- আল্লহুম্মা স্বল্লি আলা মুহাম্মদ, ওয়া আলা আলি মুহাম্মদ কামা স্বল্লাইতা আলা ইব্রাহীম, ওয়া আলা আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ, আল্লহুম্মা বারিক আল মুহাম্মদ, ওয়া আলা আলি মুহাম্মদ কামা বারকতা আলা ইব্রাহীম, ওয়া আলা আলি ইব্রাহীম ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ।
বাংলা উচ্চারণ- হে আল্লাহ! তুমি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার পরিবারবর্গের উপর রহমত বর্ষণ কর, যেভাবে রহমত বর্ষণ করেছ ইব্রাহীম (আ) ও তার পরিবারবর্গের প্রতি। নিশ্চয়ই তুমি প্রশংসিত ও সম্মানিত। হে আল্লাহ! বরকত অবতীর্ণ কর মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার পরিবারবর্গের উপর, যেভাবে তুমি বরকত নাযিল করেছ ইব্রাহীম (আ:) ও তার পরিবার- পরিজনের প্রতি। নিশ্চয়ই তুমি প্রশংসিত ও সম্মানিত।
সিয়াম পালন ও দিন- রাত্রির পর্যালোচনা-
১৪৪৪