বাঁশ আমরা সবাই চিনি। শহরে যারা থাকেন তারাও আর গ্রামের মানুষদের তো বাঁশ দিয়েই সব কাজ বলা যায় কবর পর্যন্ত। শহরের মানুষ বাঁশ চেনে পাঁকা বাড়িঘর তৈরি ও মেরামত কাজের সময় আর ছাত্র-ছাত্রীরা বইয়ে "বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ" তারপর ছাত্র-ছাত্রীদের উপরের ক্লাশে উঠলে গবেষণার জন্য খুঁজতে হয় খালি বাঁশ না বাঁশের সমস্ত কিছু এবং ঘুরতেও হয় পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায়। বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট ১৯৭৩ সালে পাঁচ একর জায়গার একটি "বেম্বো সেডাম" তৈরি করেছেন ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য। তেত্রিশ প্রজাতির বাঁশ আছে সেখানে। চীনে আছে পাঁচ শত ব্রাজিলে আছে দুইশত বত্রিশ। এসব জাতের মধ্যে কোন কোনো বাঁশের উচ্চতা আবার একশত ত্রিশ ফুটের অধিক।
World fastest growing plans.1MM every 90 seconds.
বাঁশ
বাঁশের জাত- মাকলা,তল্লা,বরাক,ভুদম,বাইজ্জা,লতা ইত্যাদি ইত্যাদি। বাঁশের আবার কঞ্চি ও আছে যা স্কুলের মাষ্টার মশাইয়ের হাতে আগে দেখা যেত এখন অবশ্য যায় না। সেই কঞ্চি ছাত্রাবস্থায় অনেক ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে স্বজোরে এসে পড়েছে পড়া না পারার কারণে।
শুধু আদিবাসী নয় অনেক মানুষই বাঁশ খায় রান্না করে কচি অবস্থায়। বাঁশের আবার ফুল ফোটে এই ফুল ফোটা নিয়ে অনেক কাহিনী ২০৫৪-২০৫৫ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে তা দেখার জন্য ইচ্ছা করলে অন্য জাতের গুলো দেখা যায় তবে যেতে হবে বাঁশ বাগানে।
বাঁশের ব্যবহার খুব ভালো যেদিকে বাঁকাবেন সেদিকেই বাঁকে তবে কাঁচা অবস্থাই ভালো
ঢাকি,কুলা,ধারা,আমের খাঁচা, মুরগির খাঁচা,মাছ ধরার ডিরই,ঘড়ের সিলিং,ঘড়, বাঁশের সাঁকো,আরাম কেদারা,
বুক সেলফ ইত্যাদি ইত্যাদি।
তথ্যসূত্র-[azadqn@gmail.com]
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন