Hard and painful induration of the Uterus.
সামুদ্রিক Cuttle Fish নামক মাছের দেহ নি:সৃত পদার্থ সংগ্রহ করে ট্রাইটুরেশন রুপে প্রস্তুত।
সিপিয়া এন্টিসোরিক ঔষধ।
সিপিয়ার ক্রিয়া স্থল প্রধানত নারী দেহ, স্ত্রী জননেন্দ্রিয়ের উপর, পুরুষের গ্লীট এবং চর্মরোগ।
গঠন ও স্বভাব- ছিপছিপে, নিতম্বদেশ প্রশস্থ নহে, মুখমণ্ডল পীতবর্ন, মুখমণ্ডলে বিন্দু বিন্দু দাগ, নাকের গোড়ায় হলুদ বর্ণের দাগ, মুখমণ্ডল ফুলা ফুলা সচরাচর মশৃন ও গোল থাকে। নিরক্ত,বিবর্ন ওষ্ঠ ও কর্ণ মলিন মুখমণ্ডল যুক্ত। হাত ও আংগুল কুন্ঠিত চর্ম বিশিষ্ট ৩৫ বৎসরের ব্যক্তিকে ৫০ বৎসর বয়স্ক ব্যক্তিদের মতো দেখায়। দীর্ঘক্ষণ কাপড় কাঁচে। নিতম্বদেশ পুরুষের ন্যায় দৃঢ় গঠিত শিথিল না করলে স্ত্রী সুলভ কার্যগুলি সম্পাদন করতে পারে না। অত্যন্ত লম্বা,সরু অ-প্রশস্ত, স্কন্ধ হইতে নিম্ন শাখা সমুদয় অংশ সরল রেখার মতো এই রুপ গঠনই সিপিয়ার গঠন।
শিশু প্রথম ঘুমে বিছানায় প্রস্রাব করে, দুগ্ধ পানে উদরাময়।
এখানে দেখুন- bit.ly/2LU0xDV
ডাঃ ন্যাস বলিয়াছেন শিশুর দুগ্ধ পান উদরাময়ে সিপিয়া কার্যকরী ঔষধ।
ডাঃ লিপি বলিয়াছেন, মাথার বামদিকের ব্যথায় সিপিয়া উপকারী ঔষধ।
ডাঃ অ্যালেন বলিয়াছেন, রোগীনির যে জরায়ুর রোগ আছে তা রোগীনির নাকের গোড়ায় হলুদ বর্ণের দাগ দেখেই বোঝা যায়।
এখানে দেখুন- bit.ly/2YyNZYL
মন- মমতা নিথর হইয়া যায়। রোগীনি অত্যন্ত বিমর্ষ ও রোদন পরায়ন, সামান্যই কাদিয়া ফেলে। নিজের বিষয় কার্যের উপর উদাস্য, যাদের কে পূর্বে ভালো বাসিত তাদের প্রতিও তাচ্ছিল্যভাব দেখায়। চিন্তা করে কিন্তু সবকিছু ভুলে যায়।
নাক- দীর্ঘ স্থায়ী দূরারোগ্য সর্দি। বৃক্ষের সর্দি, দুর্গন্ধ যুক্ত সহজে বের হয়না। নাকের একপাশ থেকে অন্য পাশে অর্ধচন্দ্র দাগ। ঘ্রাণ শক্তির লোপ।
চোখ- সিপিয়া নানা বিধ চোখের পীড়ায় ব্যবহৃত হয়। জরায়ুর পীড়ার সহিত যদি দৃষ্টি শক্তির ক্ষীণতা থাকে তবে সিপিয়া উত্তম ঔষধ।
চোখের পাতায় ছোট ছোট ফুস্করি, চোখের ভিতর খোঁচা মারা ব্যথা,করার করা,চোখ রগরাইতে কষ্ট, ঠান্ডা পানিতে ধুইলে আরাম বোধ, ঝাপসা দৃষ্টি,পূজ,অর্বুদ, অঞ্জলি, চোখের পাতা জুড়িয়া যাওয়ায় সিপিয়া আরোগ্য কর ঔষধ।
ডাঃ নটন বলিয়াছেন, ইউট্রাসের পীড়ার সহিত স্ত্রী লোকদের ঝাপসা দৃষ্টিতে সিপিয়া কার্যকরী ঔষধ।
কান- হলদে পূজময়,দূগন্ধ।
দাঁত- মাড়ি ছেড়ে দাঁত আলগা হয়, ঠান্ডায় দাঁতে ব্যথা।
গলা- গলায় একটা ঠেলা থাকার ন্যায় অনুভূতি। দুধের ন্যায় জলীয় পদার্থ সকালে বমন সিপিয়ার প্রধান চরিত্রগত লক্ষণ।
মাথা- মাথার কোন এক দিকের ব্যথায় চোখে পর্যন্ত ব্যথা হয়, কোন প্রকার শব্দ ও আলো সহ্য হয়না। ঘুমের সময় মাথা ব্যথা একটু কম হয়। কোন কাজ করার সময় মাথা হঠাৎ ঘুরে উঠে, জরায়ুর সমন্ধিয় কোন পীড়ার সহিত এই প্রকার শীর পীড়ায় সিপিয়া আরোগ্য কর ঔষধ।
দুই কাঁধের মধ্যবর্তী স্থানে ঠান্ডা ব্যথা, পিঠ আরষ্ঠ, গাঁটে গাঁটে আরষ্ঠ ভাব ও কাঁধে ব্যথা, পায়ের গোড়ালি দূর্বল, পায়ের ডিমে খিল ধরে,পা ঠান্ডা ও দুর্গন্ধ ঘাম, পানিতে কাজ করার জন্য ব্যথা।
পেট- পেট ভারী যেন পেটে কি একটা পদার্থ পোরা আছে। গরম দুধ সহ্য হয়না, মাংসে অরুচি, উপর পেট হতে গলা পর্যন্ত বুক জ্বলে,মুখ তিক্ত কিংবা টক আস্বাদ, পেট বায়ুতে ফুলে থাকে, লিভার স্থানে ব্যথা, জিহ্বায় শ্বেত লেপ, রেক্টমের প্রোল্যাপসস, রোগীনির সর্বদাই মনে হয় যে, মলদ্বারে একটি বলের ন্যায় পদার্থ বা কোন জিনিস চাপান রহিয়াছে এবং মলদ্বারে সবসময় পানির ন্যায় পদার্থ লেগে থাকে বা ঝড়ে, গোগুন্ডল নির্গমন, গড়গড়,অল্ম, দূর্গন্ধ যুক্ত মল, কয়েক দিন পর পর কষ্টে মলত্যাগ।
To be conti..
তথ্যসূত্র- [azadqn@gmail.com]
এখানে দেখুন- bit.ly/2LU0xDV
ডাঃ ন্যাস বলিয়াছেন শিশুর দুগ্ধ পান উদরাময়ে সিপিয়া কার্যকরী ঔষধ।
ডাঃ লিপি বলিয়াছেন, মাথার বামদিকের ব্যথায় সিপিয়া উপকারী ঔষধ।
ডাঃ অ্যালেন বলিয়াছেন, রোগীনির যে জরায়ুর রোগ আছে তা রোগীনির নাকের গোড়ায় হলুদ বর্ণের দাগ দেখেই বোঝা যায়।
এখানে দেখুন- bit.ly/2YyNZYL
মন- মমতা নিথর হইয়া যায়। রোগীনি অত্যন্ত বিমর্ষ ও রোদন পরায়ন, সামান্যই কাদিয়া ফেলে। নিজের বিষয় কার্যের উপর উদাস্য, যাদের কে পূর্বে ভালো বাসিত তাদের প্রতিও তাচ্ছিল্যভাব দেখায়। চিন্তা করে কিন্তু সবকিছু ভুলে যায়।
নাক- দীর্ঘ স্থায়ী দূরারোগ্য সর্দি। বৃক্ষের সর্দি, দুর্গন্ধ যুক্ত সহজে বের হয়না। নাকের একপাশ থেকে অন্য পাশে অর্ধচন্দ্র দাগ। ঘ্রাণ শক্তির লোপ।
চোখ- সিপিয়া নানা বিধ চোখের পীড়ায় ব্যবহৃত হয়। জরায়ুর পীড়ার সহিত যদি দৃষ্টি শক্তির ক্ষীণতা থাকে তবে সিপিয়া উত্তম ঔষধ।
চোখের পাতায় ছোট ছোট ফুস্করি, চোখের ভিতর খোঁচা মারা ব্যথা,করার করা,চোখ রগরাইতে কষ্ট, ঠান্ডা পানিতে ধুইলে আরাম বোধ, ঝাপসা দৃষ্টি,পূজ,অর্বুদ, অঞ্জলি, চোখের পাতা জুড়িয়া যাওয়ায় সিপিয়া আরোগ্য কর ঔষধ।
ডাঃ নটন বলিয়াছেন, ইউট্রাসের পীড়ার সহিত স্ত্রী লোকদের ঝাপসা দৃষ্টিতে সিপিয়া কার্যকরী ঔষধ।
কান- হলদে পূজময়,দূগন্ধ।
দাঁত- মাড়ি ছেড়ে দাঁত আলগা হয়, ঠান্ডায় দাঁতে ব্যথা।
গলা- গলায় একটা ঠেলা থাকার ন্যায় অনুভূতি। দুধের ন্যায় জলীয় পদার্থ সকালে বমন সিপিয়ার প্রধান চরিত্রগত লক্ষণ।
মাথা- মাথার কোন এক দিকের ব্যথায় চোখে পর্যন্ত ব্যথা হয়, কোন প্রকার শব্দ ও আলো সহ্য হয়না। ঘুমের সময় মাথা ব্যথা একটু কম হয়। কোন কাজ করার সময় মাথা হঠাৎ ঘুরে উঠে, জরায়ুর সমন্ধিয় কোন পীড়ার সহিত এই প্রকার শীর পীড়ায় সিপিয়া আরোগ্য কর ঔষধ।
দুই কাঁধের মধ্যবর্তী স্থানে ঠান্ডা ব্যথা, পিঠ আরষ্ঠ, গাঁটে গাঁটে আরষ্ঠ ভাব ও কাঁধে ব্যথা, পায়ের গোড়ালি দূর্বল, পায়ের ডিমে খিল ধরে,পা ঠান্ডা ও দুর্গন্ধ ঘাম, পানিতে কাজ করার জন্য ব্যথা।
পেট- পেট ভারী যেন পেটে কি একটা পদার্থ পোরা আছে। গরম দুধ সহ্য হয়না, মাংসে অরুচি, উপর পেট হতে গলা পর্যন্ত বুক জ্বলে,মুখ তিক্ত কিংবা টক আস্বাদ, পেট বায়ুতে ফুলে থাকে, লিভার স্থানে ব্যথা, জিহ্বায় শ্বেত লেপ, রেক্টমের প্রোল্যাপসস, রোগীনির সর্বদাই মনে হয় যে, মলদ্বারে একটি বলের ন্যায় পদার্থ বা কোন জিনিস চাপান রহিয়াছে এবং মলদ্বারে সবসময় পানির ন্যায় পদার্থ লেগে থাকে বা ঝড়ে, গোগুন্ডল নির্গমন, গড়গড়,অল্ম, দূর্গন্ধ যুক্ত মল, কয়েক দিন পর পর কষ্টে মলত্যাগ।
To be conti..
তথ্যসূত্র- [azadqn@gmail.com]
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন