পিঁপড়া বিভিন্ন রকমের দেখতে পাওয়া যায়। বাড়ির আশপাশে ছোট্ট কালো পিঁপড়া এদের বিষ নাই তবে এরা শরীর থেকে গন্ধ ছড়ায়। ছোট লাল পিঁপড়া এদের কামড়ে শরীরে চামড়ায় ঝালানি আসে। কাঁঠালি পিঁপড়া এরা ছোট্ট পিঁপড়ার চেয়ে আকারে একটু বড় বোলতার মতো হুল ফুটিয়ে বিষ শরীরের মধ্যে ঢুকিয়ে দেয় শরীরের মাংসপেশী ফুলে ওঠে সে ফুলা, ব্যথা দুই তিন দিন থাকে। বহু রকমের পিঁপড়া আছে পৃথিবীতে। পিঁপড়ার ডিম মৎস্য শিকারে প্রয়োজন হয়। পিঁপড়ার ডিম সংগ্রহ কষ্টকর ব্যাপার যে সব পিঁপড়া মাকড়সার মত গাছের পাতা জড়িয়ে বাসা বানায় এরা হালকা লাল রঙের আকারে কাঠালি পিঁপড়ার মতো এরা গাছে থাকে গাছের পাতার ভিতরে বাসা বানায় পুরো গাছের বিভিন্ন ডালে পাতা জড়িয়ে নিজেদের পছন্দের বাসা বানায়। একটা বাসায় এক কেজি পরিমাণ ডিম পাওয়া যায়। মাছ মারার শখ আমারও একটু আছে,,,। আবার কিছু পিঁপড়ে ছোট-বড় গাছের গোড়ায় মাটি তুলে বাসা বানায় এরা কালো পিঁপড়া কাঁঠালি পিঁপড়ার আকারের।বড় পিঁপড়া দেখা যায় বাগানে ও জঙ্গলে এরা কখনো মুখ দিয়ে কামড়ে রক্ত বের করে দেয় আবার কখনো হুল ফুটিয়ে বিষ ছেড়ে দেয়। পিঁপড়া থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকাই ভালো।
মাটির নিচের পিঁপড়া। পিঁপড়া দলবদ্ধ ভাবে থাকে। মাটির নীচ থেকে নিজেরা দলবদ্ধ ভাবে মাটি তুলে এনে নিজদের পছন্দ মতো জায়গার প্রবেশ পথের ধারে রাখতে রাখতে সুন্দর গড় আকৃতির বেষ্টনী তৈরি করে। প্রত্যেক শ্রেণীর জীবের গোত্র প্রধান থাকে এবং প্রত্যেক জীব সৃষ্টি করা হয়েছে জোড়ায় জোড়ায়। প্রধান এর নির্দেশে সব পিঁপড়া দলবেঁধে কাজ করে খাবার খোঁজে,খাদ্য সংগ্রহ করে, বাসা বানায়, সংখ্যা বৃদ্ধি করে দলবদ্ধ ভাবে থাকে। মাটির নীচের পিঁপড়া দেখতে পাওয়া যায় বর্ষার সময় বানের পানিতে বৃষ্টির ঢলে। সাধারণত অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে জমি যখন প্লাবিত হয়ে যায় তখন আমাদের এ অঞ্চলের মাটির নীচের পিঁপড়া দলবদ্ধ ভাবে বের হয়ে একসাথে একটির সাথে অন্যটিকে ধরে নিজেরা বল আকৃতির হয়ে ভাসতে ভাসতে ঘুরতে ঘুরতে বেঁচে থাকে।
পিঁপড়া উপকারী প্রাণী। পিঁপড়া থেকে তৈরিকৃত হোমিওপ্যাথি ঔষধ আছে যা মানুষের অসুস্থতায় সুস্থতা ফিরিয়ে আনে।
মাটির নিচের পিঁপড়া। পিঁপড়া দলবদ্ধ ভাবে থাকে। মাটির নীচ থেকে নিজেরা দলবদ্ধ ভাবে মাটি তুলে এনে নিজদের পছন্দ মতো জায়গার প্রবেশ পথের ধারে রাখতে রাখতে সুন্দর গড় আকৃতির বেষ্টনী তৈরি করে। প্রত্যেক শ্রেণীর জীবের গোত্র প্রধান থাকে এবং প্রত্যেক জীব সৃষ্টি করা হয়েছে জোড়ায় জোড়ায়। প্রধান এর নির্দেশে সব পিঁপড়া দলবেঁধে কাজ করে খাবার খোঁজে,খাদ্য সংগ্রহ করে, বাসা বানায়, সংখ্যা বৃদ্ধি করে দলবদ্ধ ভাবে থাকে। মাটির নীচের পিঁপড়া দেখতে পাওয়া যায় বর্ষার সময় বানের পানিতে বৃষ্টির ঢলে। সাধারণত অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে জমি যখন প্লাবিত হয়ে যায় তখন আমাদের এ অঞ্চলের মাটির নীচের পিঁপড়া দলবদ্ধ ভাবে বের হয়ে একসাথে একটির সাথে অন্যটিকে ধরে নিজেরা বল আকৃতির হয়ে ভাসতে ভাসতে ঘুরতে ঘুরতে বেঁচে থাকে।
পিঁপড়া উপকারী প্রাণী। পিঁপড়া থেকে তৈরিকৃত হোমিওপ্যাথি ঔষধ আছে যা মানুষের অসুস্থতায় সুস্থতা ফিরিয়ে আনে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন