খাওয়ার জন্য বাজার থেকে কিনে আনা পাকা পেঁপের বীজ থেকে পেঁপে গাছ সাধারণত বাড়ির আশপাশে জন্মে। চারা গজানোর প্রথম অবস্থায় যত্ন নিলে এ ধরনের গাছ থেকে অনেক পেঁপে পাওয়া যায়। বানিজ্যিক ভাবে রোপনের জন্য বিভিন্ন নার্সারিতে ভালো জাতের চারা পাওয়া যায়। অনেক সময় রাস্তায় মাইকিংয়ের মাধ্যমে বীজ বিক্রেতারা বিক্রয় করে থাকে সে সব বীজও ভালো তবে অনেক সময় দেখা যায় গাছ হওয়ার পর ফল ধরে না সে ক্ষেত্রে বীজ বপনের সময় কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। চারকোনে চার মাঝখানে একটা। পেঁপে Papaya কাঁচা বা পাকা যে কোন অবস্থাতেই খাওয়া যায়। সুস্থ বা অসুস্থ ব্যক্তিগনও পেঁপে খেতে পারে পাকা অথবা কাঁচা পেঁপে রান্না করে। বাংলাদেশে সব জায়গাতেই পেঁপে পাওয়া যায় কাঁচা পেঁপে সব্জি বিক্রেতার দোকানে আর পাকা পেঁপে ফলের দোকানে। পেঁপে কাঁচা অবস্থায় গাছে সবুজ রঙের হয়ে পক্ক অবস্থার প্রথম অবস্থায় সবুজ-হলুদের পরবর্তিতে হলুদ রঙের হয়। পাকা পেঁপে কাটলে পেঁপের ভিতরে অসংখ্য কালো রঙের বিচি একটির সাথে অন্যটির সারি সারি ভাবে পাওয়া যায়। পেঁপে মিষ্টি ফল। পেঁপে সবারই পছন্দ তবে যাদের হাঁপানি/শ্বাস কষ্ট আছে তাদের পেঁপে না খাওয়াই ভালো।
A tropical fruit with yellow and green skin, sweet orange or red flesh and round black seeds.
তিন ধরনের পেঁপেঁ গাছ দেখতে পাওয়া যায় পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে বাংলাদেশ, ইন্ডিয়া, ব্রাজিল, মেক্সিকো, ইন্দ্রোনেশিয়া, নাইজেরিয়া সহ পৃথিবীর অনেক দেশেই পেঁপেঁ পাওয়া যায়।
কাঁচা পেঁপের অনেক উপকারীতা রয়েছে। মাংস বা সবজি রান্নায় লবণের পরিমাণ বেশি হলে তাতে কিছু পেঁপে কেটে দিলে লবণের অতিরিক্ত মাত্রা দূর হয়ে যায়।
পেঁপে কাঁচা বা পাকা দুই অবস্থাতেই খাওয়া যায়"
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন