এই ঔষধ সিলিয়ারী গ্রন্থিতে (Partaining to the eyelid অক্ষিপট সংক্রান্ত) ক্রিয়া প্রকাশ করে অন্ত্রের আক্ষেপ ও শুল উৎপন্ন করে। কোন সাংঘাতিক রোগের আক্রমণে যখন জীবনীশক্তির ক্রিয়া লোপ পেতে বসে, নিঃশ্বাস প্রশ্বাস যখন অতিদীর্ঘ ও ধীরে চলতে থাকে,মল মুত্রাদি যখন বন্ধ হয়ে যায় তখন কার্যকরী- ডাঃ ক্লাক।
ডাঃ হিউজেস বলেছেন, হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পড়া,হাত পা বাকা হয়ে যাওয়া, দাঁত লাগা ও মুখে ফেনা উঠা প্রভৃতি লক্ষণে,যে কোন প্রকার অজ্ঞানতায় ঔষধ টি আশু উপকারক, সুতরাং মৃগী রোগ জর্নিত আক্ষেপও ঔষধ টি উপযোগী।
ডাঃ মুর ধনুষ্টঙ্কার রোগে এই ঔষধটির প্রশংসা করেছেন।
ডাঃ সুলজার বলেছেন,কলেরায় কয়েক বার বমি হওয়ার পর যখন নাড়ীলোপ পায় তখন এই ঔষধটি সর্বশ্রেষ্ঠ।
ডাঃ মহেন্দ্র লাল সরকার বলেছেন, কলেরার পতনাবস্থায় হঠাৎ নাড়ীছিড়ে রোগীর সমস্ত শরীর যখন বরফের মতো ঠান্ডা সেই সাথে চোখস্থির ও চোখের তারা প্রসারিত একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকে, শ্বাস প্রশ্বাসে ভয়ানক রকম কষ্ট হয় তখন এই ঔষধ কার্যকরী।
হোমিওপ্যাথি ঔষধ চিকিৎসকের পরামর্শে সেব্য। হোমিওপ্যাথি ঔষধের ক্রিয়া নাশক ও পরবর্তী ঔষধ রয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন