হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মূল কথা হলো কোন ভেষজ পদার্থ সুস্থ দেহে সেবন করলে যে রোগ লক্ষণ প্রকাশ করে, অসুস্থ অবস্থায় ঐ লক্ষণ গুলো প্রকাশ পেলে ঐ ভেষজটিই পীড়া লক্ষণ গুলো দূর করে শরীরকে রোগ মুক্ত করে-সদৃশ্য বিধান। যা দ্বারা শরীর ও মনের পীড়া বা বিকৃত লক্ষণগুলো দুরীভূত এবং যা দ্বারা দেহের বহিরাগত ক্ষতিকর বস্তুর অপসারণ ও স্বাস্থ্যের পুনঃপ্রতিষ্ঠা হয় তাকে রিমেডি বলে। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায ঔষধের অধিক ব্যবহারে অনেক সময় রোগ বৃদ্ধি হয় Aggravation। বিশেষতঃ পুরাতন রোগের Chronic Diseases চিকিৎসায় একমাত্রা প্রোয়োগে উপকার হলে সেই উপকার অবস্থা বর্তমান থাকা অবস্থায় দ্বিতীয় মাত্রা ঔষধ প্রয়োগে রোগের বৃদ্ধি হওয়ার অধিক সম্ভাবনা থাকে। এই কারণে অনেক সময় ঔষধের ব্যবহার বন্ধ করা প্রয়োজন হয়ে ওঠে কিন্তু একেবারে ঔষধ খাওয়া হয়নি বলে রোগী অধীর হয়ে ওঠে এই আশংকায় রোগীকে প্রয়োজন মতো ঔষধ বিহীন সুগার অব মিল্ক,গ্লোবিউলস বা স্পিরিটকে ঔষধ হিসেবে রোগীকে সেবন করানো হয় রোগীর মানষিক সন্তূষ্টির জন্য।ঔষধ বিহীন প্রয়োগকৃত ডোজ-ই Placebo, Phytum, Nilum
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন