RH

০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯

জ্বিনের বাদশা ও কিছু কথা।

অনেক দিন হয়ে গেল মোবাইল ফোন ব্যবহার করছি আগে টিভির মতো এন্টেনা টাঙ্গিয়ে এখন মোবাইলের স্বরুপে।
তিন শতাধিক টাকার রিচার্জ কার্ড চলছে বহুদিন এখন ফ্লাক্সিলোর্ড, পাওয়ার লোর্ড ভালোই রিচার্জ। রিচার্জ করতে নাম্বার ভুলে অনেকেই ফাও রিচার্জ পায় আবার মূল মালিকের অনুরোধে ফেরতোও দেওয়া হয় অ-সময়ে। আমার এ ধরনের ফাও রিচার্জ কখনো আসেনি বরং গেছে বহু। ভূল হওয়া স্বাভাবিক। নিজের বিকাশ থেকে নিজেই ভুল করেছি বা দোকানীর  ভুল বা ব্যস্ততা।
একবার ভূল করে নিজের বিকাশ থেকে রিচার্জ করলাম অন্য নাম্বারে চলে গেল জরুরী প্রয়োজন ব্যালেন্স ছিল অল্প, পরদিন ফোন করলাম বললো দিচ্ছি তা তিন দিন পর ফোন করেছি তিন বার।

রং নাম্বারের কল আমার নাম্বারে বিশ বছরে চল্লিশ বারো আসেনি কারণ আমার মোবাইল নাম্বার। তবে জ্বিনের বাদশাহ এর কল একবার এসেছিল বলেছিল আমি জ্বিনের বাদশা বলছি, বললাম হ্যাঁ তো কি হয়েছে। তারপর আর নাই।

True Caller apps/ আরও বহু অ্যাপস আছে  কলার লোকেট করার জন্য।

অনেকেই বলে, একবার একজন ফোনও ধরিয়ে দিল কথা বলতে চায় না দুষ্টু চক্র। বগুড়া মহাস্থানগড় মাজারে ছিলাম হোটেলে/রেস্টহাউসে ২০০৯-১০ সালে দুই দিন। সে সময় জ্বিনেরা শুনেছি টাকা দিতো এক মহিলাকে দিয়েওছিলো তিনটি স্বর্ন মহর রংপুরের -শ্রুতি।


আমি মহাস্থানগড় মাজারে মসজিদের সামনে হাঁটতেছি একজন পাশে হাঁটতে হাঁটতে আওয়াজ দিলো আপনি যে কাজে এসেছেন সেটা হবে না, বললাম বাচ্চা আছেন ছোট আছেন।


আমার দাদা বাড়ির উত্তর পুকুর পাড়ের কিছু দুরে একটা পুরনো তেঁতুল গাছ ছিল বড় এবং অনেক পুরনো মাঝে মাঝে সেই গাছে রাতে সুন্দর ঘোড়ায় চড়ে দাদি বাড়ির খোলায় কিছুক্ষণ ঘুড়ে জ্বিনের বাদশা সেই পুরনো তেঁতুল গাছে বসতো। মায়েদের গল্প ও আমাদের কোন ক্ষতি করবে না উপকার ছাড়া।

তেঁতুল গাছে স্বর্ণের লকেট দুলতো এবং অতি লোভে অনেকে চরও খেয়ে মুখ বাঁকা করেছে।

সেই পুরনো তেঁতুল গাছ কেটে মসজিদ বানানো হয়েছে আমি দিনাজপুর গেলে সেখানে রাত-বিকেলে নামাজ পড়ি। এক বিকেলে আমি নামাজ পড়ছিলাম হঠাৎ অনুভূতি হলো কে যেন আমার পাশে দাঁড়ালো ডানে অন্যরকম অনুভূতি নিয়ে নামাজ শেষ করে বাড়ি চলে আসি।
ঐঐ

তথ্যসূত্র- [azadqn@gmail.com].


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন