রেল গাড়ি চড়তে সবারই ভালো লাগে। রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে রেলের টিকিট কেটে রেল গাড়িতে চড়তে হয়। রেল গাড়ি গন্তব্যের নির্ধারিত রেল লাইনে চলে। অনলাইনে রেলের টিকিট পাওয়া যায় রেল স্টেশনে লাইনে দাঁড়াতে হয়। বাংলাদেশ রেলওয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের জন্য রেল সেবা দিচ্ছে। রেল ভ্রমণ আনন্দের। রেলের নির্ধারিত আসনে বসে রেল লাইনের পাশের-দূরের চলমান প্রকৃতি ও পরিবেশ এবং সুন্দর হাওয়া দেহ-মন প্রফুল্ল রাখে। রেলের টিটি রেল পুলিশ রেল সেবায় নিয়োজিত। রেলের ইঞ্জিন সামনে থাকে বাষ্পিয় ইঞ্জিন কয়লাভিত্তিক কালো ধোঁয়া ছেড়ে আরো সামনে এগিয়ে যেতে চায় যায় রেলের কামরা-বগি টেনে নিয়ে নতুন ডিজেল ইঞ্জিন ও তাই এসি আছে সামনে নির্ধারিত লাইন কাঠের পাটাতন হালের সিমেন্টের শক্ত পাথর বিছানো লোকাল ট্রেন দ্রুত যান সব লাইনে চলে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ঢাকা টু পঞ্চগড় দীর্ঘ তম রেল যোগাযোগ পঞ্চগড় টু ঢাকা নির্ধারিত।
১৮৫৯ সালে ইষ্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশের সীমানায় প্রথম রেলপথ চালু হয় কুষ্টিয়া জেলায়। ১৮৬২ সালে কুষ্টিয়ার সাথে কলকাতার রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৭৮ সালে রংপুর-দিনাজপুর রেললাইন চালু হয় এরপর ১৮৮৫ সালে ঢাকা নারায়ণগঞ্জ এবং ১৮৮৬ সালে ঢাকা-ময়মনসিংহ রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৯৫ সালে চট্টগ্রাম থেকে নোয়াখালী ও কুমিল্লায় রেল যোগাযোগ চালু হয় এবং পাহাড় তলিতে ক্ষুদ্র আকারে রেলওয়ে ওয়ার্কসপ চালু হয়।
১৮৫৯ সালে ইষ্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশের সীমানায় প্রথম রেলপথ চালু হয় কুষ্টিয়া জেলায়। ১৮৬২ সালে কুষ্টিয়ার সাথে কলকাতার রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৭৮ সালে রংপুর-দিনাজপুর রেললাইন চালু হয় এরপর ১৮৮৫ সালে ঢাকা নারায়ণগঞ্জ এবং ১৮৮৬ সালে ঢাকা-ময়মনসিংহ রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৯৫ সালে চট্টগ্রাম থেকে নোয়াখালী ও কুমিল্লায় রেল যোগাযোগ চালু হয় এবং পাহাড় তলিতে ক্ষুদ্র আকারে রেলওয়ে ওয়ার্কসপ চালু হয়।
১৯০৩ সালে সৈয়দপুরে লোকো গ্যারেজ ও ওয়াগন রিপেয়ারিং কারখানা স্থাপিত হয় এই কারখানাটি বড় এবং আড়াই হাজারেরও বেশি শ্রমিক এই কারখানায় নিযুক্ত ছিল।
১৯৪৭ দেশ ভাগের পর বাংলাদেশের রেললাইনের দৈর্ঘ্য ছিল মাত্র ১৬১৮ মাইল অধিকাংশই ছিল কারিগরি বিচারে অকেজো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন