চাকরি করতাম হিসাব রক্ষক হিসেবে যা ক্যাশ সম্বন্ধীয়। লিখতে হতো প্রতিদিন। নগদের হিসাব পেন্ডিং রাখা যায় না তাই বাসায় ফিরতে আমার একটু দেরিই হতো। কাগজ কথা বলে আমি হাসতাম টাকা কয়টা বেশিই গেল। মানুষ বশ্যতা স্বীকার করে আর শয়তান ধোঁকা দিয়ে বিভ্রান্তিতে ফেলে। পয়সা থাকলে হাজী হওয়া যায় কিন্তু জ্ঞানী হতে গেলে পড়তে হয়। আল্লাহ পড়তে বলেছেন রবের নাম পড়ি সাড়া দিন-ই পড়ি ঘুমিয়ে যাই জেগে পড়ি একদিন আর ঘুমাতে পাড়ি না পূর্ব-পশ্চিমে ডিভান মাঝ রাত কি হলো দেখি তো বলে উঠে বসে পূর্ব দিকে দুহাত বাড়িয়ে শুন্যে তুলে তালুদিয়ে পরিস্কার করে দেখি উত্তরে একটা ট্রাক পশ্চাতে দৃশ্য মান, ধেৎ এইটা আরহ কি? টেনে ধরি। ঘুমিয়ে যাই, সকালে দেখতে পাই অনাগ্রহে এগিয়ে যাই শিক্ষার দুয়ার উত্তরে মেয়েই তো মা দুর্বল ভেবে কঙ্কর নিক্ষেপ ধোঁকাবাজের গায়ে, ক্ষুদ্র পায়ের আঘাতে জমজমের ধারা হাজেরা দেখতে পায় বেঁধে দিয়ে তবে সকলি শান্তি পায়।
কোন কৈফিয়ত চলে না, স্বপ্নে চলমান থেকে দাঁড়িয়ে আমিই জিগ্গেস করেছি ইনি কে তিনিই বলেছেন আমি বন্ধু। করছে কাজ সালাম শুভেচ্ছা আচ্ছা! 'আসিও'
কোন কৈফিয়ত চলে না, স্বপ্নে চলমান থেকে দাঁড়িয়ে আমিই জিগ্গেস করেছি ইনি কে তিনিই বলেছেন আমি বন্ধু। করছে কাজ সালাম শুভেচ্ছা আচ্ছা! 'আসিও'
মানুষের পক্ষে অসম্ভব যা ইহলোকের নয় এমন তাই অলৌকিক। লোকসম্বন্ধীয়, জনসাধারণ বা পৃথিবী সম্বন্ধীয় লৌকিক ব্যাপার।
বেড়িয়ে দেখি পশ্চিমে সূর্য সুন্দর আলো চাঁদ সময়ের মাধ্যম।
রমজান মাস ইবাদতের মাসে হাতিম পর্যন্ত দৌড়ানোর সৌভাগ্যে ভাগ্যবান ব্যক্তি হাজী
ইঞ্জিনিয়ারিং ফল্টে টিউবওয়েলে দাঁত ভেঙ্গেছে মোটরসাইকেলে নাকে আঘাতে শ্বাসকষ্টে বেঁচে থাকলেও আর বেশি দিন আমি আজাদ যে বাঁচবো না সেটা আমি ভালোই বুঝতে পারছি আর যদি বাঁচি সেটাই অলৌকিক,,,
স্বপ্ন সবাই দেখে আমিও দেখি ২০০৯-১২ পর্যন্ত একটা স্বপ্ন প্রায়ই দেখতাম মসজিদ ভর্তি সাদা কাপড় পরা মুরব্বি মাওলানা টাইপের কিছু মানুষ আমাকে মাঝখানে বসিয়ে আমার কথা শুনার আগ্রহে অপেক্ষা করে বসে থাকে একবার সবার মধ্যে থেকে একজন বললো বলো তুমি কি বলতে চাচ্ছ বললাম আমি ভালো করে কথা বলতে পারি না নিরাশ হলো মনে হলো তারপর বললো আচ্ছা ঠিক আছে বসে থাকো আমি আবার বসেও থাকতে পারিনা ফুচ করে হাসি তাকিয়ে থাকে অনেক মানুষ সাদা কাপড় সাদা দাড়ি অদ্ভুত পরিবেশ মসজিদ টাও কেমন মাটির নীচে দিনাজপুর দাদার বাড়ি যাওয়ার সময় ব্রীজের উপর দাঁড়ালে ব্রীজের নীচে হাতের ডান পাশে যে মসজিদ টি আছে অনেকটা সে রকমই তবে সেটা হাতের বাম পাশে পড়ে সেখানে থেকে বের হয়ে আমি আমার মটরসাইকেলে দক্ষিণ দিকে যাওয়ার সময় তাকিয়ে দেখি বামে! আমাদের মসজিদ, হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে স্বপ্নে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আমিই জিঙ্গেস করেছি ইনি কে তিনিই বলেছেন আমি মুহাম্মদ মুচকি হাসলাম পরে হাদীস জানলাম "যে আমাকে দেখলো সে আমাকেই দেখলো"।
হাসতেছি আমি হাঁটতে পারিনা, এক যুগেরও অধিক সময় ধরে লক্ষ্য করেছি আমার মাথার উপরে মেঘের ছায়া এটা প্রাপ্তি অন্য কিছু না তাই বাড়িতেই বসে থাকি বাড়ির প্রয়োজনে বাইরে বেরোই নিজের তেমন কোন কাজও নেই তাই পকেটে কোনো টাকা পয়সাও নেই আর এই ব্যাপারটাই এখন আমার কাছে অলৌকিক মনে হয় যখন এ নিয়ে ভাবি নিজে থেকেই হেসে ফেলি প্রায় দশ বছর হয়ে গেল,,, অরযুকনা অ আনতা খায়রুর রাজেক্বীন' বলে শুন্যে যখন হাওয়া নেই শান্তি পাই।
বেড়িয়ে দেখি পশ্চিমে সূর্য সুন্দর আলো চাঁদ সময়ের মাধ্যম।
রমজান মাস ইবাদতের মাসে হাতিম পর্যন্ত দৌড়ানোর সৌভাগ্যে ভাগ্যবান ব্যক্তি হাজী
ইঞ্জিনিয়ারিং ফল্টে টিউবওয়েলে দাঁত ভেঙ্গেছে মোটরসাইকেলে নাকে আঘাতে শ্বাসকষ্টে বেঁচে থাকলেও আর বেশি দিন আমি আজাদ যে বাঁচবো না সেটা আমি ভালোই বুঝতে পারছি আর যদি বাঁচি সেটাই অলৌকিক,,,
স্বপ্ন সবাই দেখে আমিও দেখি ২০০৯-১২ পর্যন্ত একটা স্বপ্ন প্রায়ই দেখতাম মসজিদ ভর্তি সাদা কাপড় পরা মুরব্বি মাওলানা টাইপের কিছু মানুষ আমাকে মাঝখানে বসিয়ে আমার কথা শুনার আগ্রহে অপেক্ষা করে বসে থাকে একবার সবার মধ্যে থেকে একজন বললো বলো তুমি কি বলতে চাচ্ছ বললাম আমি ভালো করে কথা বলতে পারি না নিরাশ হলো মনে হলো তারপর বললো আচ্ছা ঠিক আছে বসে থাকো আমি আবার বসেও থাকতে পারিনা ফুচ করে হাসি তাকিয়ে থাকে অনেক মানুষ সাদা কাপড় সাদা দাড়ি অদ্ভুত পরিবেশ মসজিদ টাও কেমন মাটির নীচে দিনাজপুর দাদার বাড়ি যাওয়ার সময় ব্রীজের উপর দাঁড়ালে ব্রীজের নীচে হাতের ডান পাশে যে মসজিদ টি আছে অনেকটা সে রকমই তবে সেটা হাতের বাম পাশে পড়ে সেখানে থেকে বের হয়ে আমি আমার মটরসাইকেলে দক্ষিণ দিকে যাওয়ার সময় তাকিয়ে দেখি বামে! আমাদের মসজিদ, হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে স্বপ্নে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আমিই জিঙ্গেস করেছি ইনি কে তিনিই বলেছেন আমি মুহাম্মদ মুচকি হাসলাম পরে হাদীস জানলাম "যে আমাকে দেখলো সে আমাকেই দেখলো"।
হাসতেছি আমি হাঁটতে পারিনা, এক যুগেরও অধিক সময় ধরে লক্ষ্য করেছি আমার মাথার উপরে মেঘের ছায়া এটা প্রাপ্তি অন্য কিছু না তাই বাড়িতেই বসে থাকি বাড়ির প্রয়োজনে বাইরে বেরোই নিজের তেমন কোন কাজও নেই তাই পকেটে কোনো টাকা পয়সাও নেই আর এই ব্যাপারটাই এখন আমার কাছে অলৌকিক মনে হয় যখন এ নিয়ে ভাবি নিজে থেকেই হেসে ফেলি প্রায় দশ বছর হয়ে গেল,,, অরযুকনা অ আনতা খায়রুর রাজেক্বীন' বলে শুন্যে যখন হাওয়া নেই শান্তি পাই।
চাকরি যখন করতাম তখন অনেকেই টাকা চাইতো ধার বা সাহায্য দিতাম অফিসের এবং নিজের যারা নিতো নিজেরটাই চেয়ে পাওয়া যায়নি তাদের কাছে "ভাবটা এমন চাকরি চলে যাওয়াতে আমি অসুস্থ তাই যদি ভাবে তবে চিকিৎসা নিজের,,, অন্তরের কুমন্ত্রণা অনিষ্ট আনয়ন করে" এ বিষয়টা আমাকে কষ্ট দিতো এখনো দেয় মানুষ গুলো এমন করছে কেন বুঝতে পারিনা এখনো চলতে ফিরতে রাস্তা ঘাটে, মসজিদে ,ঘুমানো পর্যন্ত কোথাও শান্তি পাইনা নামাজ পড়ছি সেখানেও মানুষের অদ্ভুত আচরণ একাগ্রতা নষ্ট হয়ে যায়।
পয়সা আমার কাছে নাই এখনও নাই সঞ্চয় করিনি কখনো ভাবনা ছিলো আল্লাহ ভরসা, হজ্জের জন্য টাকা জমাতাম ইসলামী ব্যাংকে অফিসে বেতন ঠিকমতো হতো না প্রায় ত্রিশ হাজার টাকা জমানো হলো একজন মসজিদে মাগরিবের নামাজের সময় বললো কিছু টাকা হলে জীবনটা হয়তোবা অন্যরকম হতো বললাম কি করবি একটা কম্পিউটার তাকে কিনে দিলাম তাদের জীবনের ভালো পরিবর্তন হয়েছে আমার প্রয়োজনে কম্পিউটার ফেরত চেয়ে এখনো পাইনি,,,
তবে এক রমজানের মাসে মসজিদে সালাতে দাঁড়িয়ে কাবায় দৌড়াচ্ছি স্পষ্ট সব হেসে উঠলাম" ইমাম বললেন,"আল্লাহ আকবার" রুকুতে যেতে হলো।
অনলাইনে এই নম্বর কত হাজার ঘন্টা চলছে আমার হিসাব নেই, আয়-রোজগারের জন্য অনেক চেষ্টা করছি চার- পাঁচ শতাধিক টাকা তুলতে পেরেছি বাকি পড়ে আছে অসংখ্য,* একাউন্ট খুলতে হয়েছে, এক্টিভ ইওর একাউন্ট, প্রো,গোল্ড,ডায়ামন্ড তারপর মোবাইলে প্রবলেম সাথে টাকাও ফ্রী পাইলাম না।
অলৌকিক |
একবার দেখা হয়েছিল বললো নাই একটা মোবাইল নম্বর দিলেন মুছে গেছে- অলৌকিক।
নহর আর ঝর্ণা ধারায় ভিতর ভিতর উঁচু উঁচু অট্টালিকার ঢাকা শহরে ২০২০ সালে অল্প টাকায় ভাত খেয়ে অদ্ভুত ভাবে আকাশে তাকিয়ে যখন ভাবলাম আমি কি খাবো অলৌকিক ভাবে মুখটা ভরে গেল নহরের কয়েকটি ফোঁটায়
মিরগড় নানা বাড়ির পাশেই নদী, নদীর ধারে ছোট বেলায় বোতাম আকৃতির গোল স্বচ্ছ কাঁচের টুকরো পানির কাছে কুড়িয়ে পেয়ে পানিতে পরিস্কার করার সময় পানিতেই আলতো করে ভেসে যায়- মানিক, হালকা যেমন দাম ও তেমন। নানা বাড়ীর নানা বলেছিল নাতি থাকিস মিলটা হামারে নানা প্রায়ই যেতো আমার দেখা করতে পাত্রীর খবর' পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ
নানা অসুস্থ দেখতে গেলাম বললো চাদরটা দে জড়িয়ে দিলাম বললো "মুই আর এংকো কদ্দিন রহিমরে হজ্ব করে আসিনু' মনের ভেতর হোঁচট খেলাম'বন্ধন' বললাম আচ্ছা ঠিক আছে- অলৌকিক ভাবে বুঝতে পারলাম কবরে নামিয়ে রেখে আসলাম।