RH

২৬ ডিসেম্বর ২০১৯

খাবার

প্রতিদিন প্রত্যহ আমাদের খাবার খেতে হয় শরীর ঠিক রাখার জন্য সকালে, দুপুরে এবং রাতে স্বাভাবিক নিয়মে। এরপর হালকা চা-নাস্তা,পান চলতেই থাকে সারাদিনই। না খেলে ক্ষুধা পায় আবার রোজার মাসে রোজা মাসে রোজা রাখা হয় আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায়। পাকস্থলীতে বিভিন্ন জাতের খাদ্য বিভিন্ন পরিমাণ সময় জুড়ে অবস্থান করে থাকে। কোন খাবার দ্রুত হজম হয়ে পাকস্থলী থেকে বেরিয়ে যায় আবার কোন কোন খাবার দীর্ঘ সময় ধরে পাকস্থলীতে থাকে। দুধের মধ্যে দেহের প্রয়োজনীয় সব খাদ্য বস্তুগুলো বর্তমান থাকে তাই দুধকে বলা হয় আদর্শ খাদ্য।

দুধ-(মহিষ/গরুর)পান করলে পেটে থাকে২-২'৩০ ঘন্টা।
ডিম বয়েল বা মামলেট- ০৩ থেকে ০৩'৩০ ঘন্টা।
ডিম কাঁচা বা পোচ- ০২ঘন্টা।
ডিম হাফ বয়েল-০২'৩০ ঘন্টা।
মুরগির মাংস রোষ্ট- ০৩'৩০ থেকে ০৪ ঘন্টা।
মুরগির মাংস সিদ্ধ- ০২'৩০ থেকে ০৩ ঘন্টা।
মাছ সিদ্ধ- ০১'৩০ থেকে ০২'৩০ ঘন্টা।
মাংস- ০৩ থেকে ০৩'৩০ ঘন্টা।
ভাত,সাবু, মুড়ি,চিড়া- ০১ থেকে ০২ ঘন্টা।
সাদা রুটি- ০৩ থেকে ০৪ ঘন্টা।
বাঁধাকপি,গাজর, ওলকপি- ০৩'৩০ থেকে ০৪ ঘন্টা।
টমেটো (কাঁচা-সিদ্ধ)- ০২'৩০ থেকে ০৩ ঘন্টা।
আলু, পেঁপে- ০২ থেকে ০৩ ঘন্টা।
ডাল- ০২ থেকে ০২'৩০ ঘন্টা।
চিংড়ি মাছ সিদ্ধ- ০৪'৩০ ঘন্টা।
চিংড়ি মাছ ভাজা- ০৫ ঘন্টা।
ছানা, রসগোল্লা,সন্দেশ- ০৩ থেকে ০৪ ঘন্টা।
আপেল,শশা- ০৩ থেকে ০৪ ঘন্টা।
পাকস্থলী থেকে বের হয়ে যাবার পর খাদ্য সুদীর্ঘ সময় ধরে নানা পথ ভ্রমণ করে খাদ্য মলে পরিনত হতে প্রায় চার থেকে বিশ ঘন্টা সময় লাগে। খাদ্য পাকস্থলী থেকে সম্পূর্ণ বের হয়ে যাবার পরই ক্ষুধার অনুভূতি মানব দেহে দেখা যায়। ‌


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন