RH

০২ মার্চ ২০২০

ডিম

আমাদের খাদ্য তালিকায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত একটি খাদ্য যা আমরা মুরগি, হাঁস, কবুতর, কোয়েল, পাখি থেকে সংগ্রহ করে থাকি। ডিম তড়িৎ আপ্যায়নের একটি মাধ্যম। বাড়িতে মেহমান আসলে তাড়াতাড়ি অন্যান্য খাবারের সাথে একটি ডিম পোঁচ দিয়ে মেহমানদের সন্তূষ্ট করা যায় এ চিত্র গ্রাম অঞ্চলের। ভোরে মোরগের সুন্দর সোনালী দিনের আহ্বানে দ্বার খোলার প্রত্যাশায় কর্তার কর্তৃত্বে ডানাঝাপটিয়ে  উচ্চ স্বরে অবিরত আওয়াজে প্রাণচাঞ্চল্যে দিনের শুরু,মোরগ-মুরগী গৃহপালিত প্রাণী গৃহে এদের আলাদা ঘর থাকে সকালে তার দরজা খোলা হয় আর সন্ধ্যায় তা বন্ধ করা হয়। গৃহস্থ বাড়ির ফসল ও ছড়ানো ছিটানো খাবার এরা খেয়ে থাকে সময়ে ডিম পাড়ে তা নিয়ে তা দেয় এবং বংশ বৃদ্ধি করে। এখন বানিজ্যিক ভাবে ডিম ও মুরগি সরবরাহে বিভিন্ন খামার গড়ে উঠেছে আর এসব খামারে হাইপ্রোটিন ও দ্রুত বর্ধনশীল খাবার ব্যবহার করা হচ্ছে।
ডিম কাঁচাও খাওয়া যায় আবার সিদ্ধ করেও। ডিমের পুডিং সুস্বাদু,ডিম ভাজা মুখ রোচক,ডিম ও মুরগির ভুনা, ডিম ও দোপেঁয়াজা বিভিন্ন পদ্ধতিতে ডিম রান্না করে খাওয়া যায়।
ডিমের খোসা গাছের সার ও মুরগির খাবার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ডিমের খোসা গুড়ো করে মুরগিকে খাওয়ালে মুরগির ডিমপাড়া বৃদ্ধি পায় ও খোসা তাড়াতাড়ি পক্ক হয়।
ডিম খাওয়া ভালো ডিম ভিটামিন সমৃদ্ধ।
ডিম শরীর সুস্থ রাখে সুস্থ রাখে জনন যন্ত্রও এই জননযন্ত্র ঠিক রাখার জন্য মানুষ বড়ই উতলা বলে ভাই ঔষধ, ডিম খাও দুধ খাও কালো জিরা ও মধু খাও ঠিক হয়ে যাবে।
ডিম থেকে প্রস্তুত হোমিওপ্যাথি ওষুধ লেসিথিন প্রস্রাবের সমস্যায় কার্যকরী।